বিষয়টি জাতির জন্য অনেক লজ্জাজনক। এভাবে দিনে দুপুরে সাকিবের পুক্কি মারা যাবে তা কেউ কখনো কল্পনাও করতে পারেনি।

পুক্কি মারা যাওয়ার ব্যাপারটিতে সাকিব বাকরুদ্ধ। শুধু মাঝে মাঝে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছেন। তাকে সান্ত্বনা দেয়ার ভাষা কারও নেই। ব্যাপারটি সত্যিই যন্ত্রনাদায়ক। যার মারা যায় কেবল সেই বোঝে।
তার কাছের একজন থেকে আমরা জানতে পেরেছি, বেশ কিছুদিন ধরেই এলাকার কিছু বখাটে ছেলের নজর পড়েছে সাকিবের সুন্দর পুক্কির উপর। অবশেষে তারা মেরেই ছাড়লো।

তবে আমরা সাকিবের সাথে কথা বলার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু তিনি অনেক রাগান্বিত স্বরে আমাদের বলেন, ‘ভাই এবার অন্তত আমাকে রেহাই দেন। আমার পুক্কি মারা গেছে আমিই বুঝি। আপনারা এর কষ্ট কি বুঝবেন?


তবে এ নিয়ে কোন মামলা হয়নি। আবার লজ্জায় সাকিব মুখ খুলতেও পারছেন না। তবে বখাটেদের একজনের সাথে কথা বলে জানা গেছে, পুক্কি সাকিবের অনেক প্রিয় কুকুর ছিলো।